published : ২৩ নভেম্বর ২০১৫
১. রুটিন কেবল দিনের মধ্যে সীমিত না রেখে একে সাপ্তাহিক এমনকি মাসিক কর্মসূচিতে পরিণত করুন। অর্থাৎ কাজের পরিধি বড় হলে যেমন (৩৫০ শব্দের রিপোর্ট) একে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে ফেলুন। শনিবার রিপোর্টের ভূমিকা, রবিবার ১ম অংশ .. এভাবে এক সপ্তাহে কাজটি শেষ করুন।
২. সময়কে ভাগ না করে কাজকে ভাগ করুন। ধরুন, দুপুর ১১.০০টায় স্কুলের জন্যে রওনা হওয়ার আগে আপনাকে বেশ কয়েকটি কাজ করতে হবে। গোসল-নাস্তা-খাওয়া-পেপার পড়া এবং স্কুলের পড়া তৈরি করা। প্রত্যেকটির জন্য সময় ভাগ না করে রুটিনকে এভাবে সাজান। ৮.০০-৯.৩০ : মেডিটেশন-গোসল-খাওয়া-পেপার পড়া; ৯.৩০-১১.০০ : স্কুলের পড়া তৈরি ও স্কুলের জন্য তৈরি হওয়া।
৩. দিন শেষে অবশ্য রুটিনটি নিয়ে একবার বসুন। যেগুলো করতে পারলেন না সেগুলোর পাশে লাল ক্রসচিহ্ন দিন। সেইসাথে পরদিন ঐ না হওয়া কাজগুলো করার চেষ্টা করুন।
৪. নিজের প্রতি সদয় হোন। অনেকগুলো কাজ একদিনে করার মোট কতক্ষণ ব্যয় করছেন প্রতিদিন? খেয়াল রাখুন, আপনার পড়াশোনার সময় যেন এর চাইতে বেশি অন্তত কম না হয়।
৫. দিনে যদি দুটো মহা মহা গুরুত্বপূর্ণ কাজ থাকে, যা করতেই হবে, তবে এর একটি যেন হয় মেডিটেশন। দেখবেন বাকি দিন ঠিকমতো কাটবে।